You have no items in your shopping cart.
RSS

Blog

চাকরির ইন্টারভিউয়ে এক্সেল নিয়ে কিছু কমন প্রশ্ন ও তার উত্তর!
চাকরির ইন্টারভিউয়ে এক্সেল নিয়ে কিছু কমন প্রশ্ন ও তার উত্তর!
চাকরির ইন্টারভিউয়ে এক্সেল নিয়ে কিছু কমন প্রশ্ন ও তার উত্তর চাকরি প্রত্যাশী ও তার প্রত্যাশিত চাকরির মাঝখানে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে ভাইভা বোর্ডে তার পারপরম্যান্স। ভাইভা বোর্ডে নিজের স্কিল প্রমান করতে পারলেই মিলবে চাকরি নামক সোনার হরিণ। চাকরির ক্ষেত্রে পদের বা দায়িত্বের ভিন্নতার কারণেই ভিন্ন ভিন্ন স্কিলের লোককবল প্রয়োজন হয়। আর তাই ইন্টারভিউয়ে বিভিন্নরকম প্রশ্ন করা হয়। তবে এসব প্রশ্নের মাঝে কিছু কমন প্রশ্ন থাকে। আমরা জানি কর্পোরেট জগতে চাকরির ক্ষেত্রে প্রায় সকল কাজেই এক্সেল এর গুরুত্বপূর্ণ ফর্মুলা প্রয়োগের প্রয়োজন হয়। আর তাই এক্সেলে  এ দক্ষতা অর্জনের  বিকল্প নেই। আজকে আমরা আলোচনা করবো এইরকম কিছু কমন এক্সেল ফর্মুলা, যা প্রতিনিয়তই চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্ন করা হয়। 1. IF (ফাংশন) IF ফাংশনটি Excel এর সবচেয়ে জনপ্রিয় ফাংশনগুলির মধ্যে একটি, এবং এটি আপনাকে একটি মান এবং আপনি যা আশা করেন তার মধ্যে যৌক্তিক তুলনা করতে সাহায্য করে৷ আমরা সবাই জানি If মানে– যদি, আর IF ফাংশনের কাজটাও আসলে এরকমই। এটা আপনাকে এমন ধরণের রেজাল্ট খুজে দেবে, যেখানে যদি আছে। এই ধরুন কোন ডাটাবেজের ভেতর থেকে আপনি চাচ্ছেন এমন ডাটা, যেখানে বলা আছে – যদি X এর মান Y এর থেকে বেশি হয় তাহলে Z এর Value বসবে। এই সব ক্ষেত্রে আপনি সহজেই IF ফাংশন দিয়ে আপনার ডাটা পেতে পারেন। ফর্মুলা:  =IF(logical_test,[value_if_ture], [value_if_false]) 2. VLOOKUP (ফাংশন) VLOOKUP হচ্ছে এক্সেলের সবচেয়ে পছন্দের এবং দরকারী একটা ফাংশন| VLOOKUP দিয়ে আমরা অনেক বড় বড় ডাটাবেজের ভেতর থেকে মুহূর্তের মধ্যে আমাদের ইচ্ছা মত ডাটাকে খুজে বের করতে পারি। অনেকটা সফটওয়ারের মত। যেমন ধরুন আপনার একটা বড় Employee Databse আছে, আপনি চাইলে VLOOKUP ফাংশন ব্যবহার করে সেখান থেকে Employee ID দিয়েই একটা Employee এর সব তথ্য বের করতে পারেন। ফর্মুলা:  =VLOOKUP(lookup_value, table_array, col_index_num,ture/false) 3. CONCATENATE (ফাংশন) CONCATENATE ফাংশন টি ব্যবহার করা হয় কোন দুইটা ডাটাকে একসাথে জুড়ে দেওয়ার জন্য। যদিও আমরা চাইলে এই কাজটি “&” দিয়ে করতে পারি। ফর্মুলা:  =CONCATENATE(“text”, cell_number, cell_number) 4. COUNT (ফাংশন) COUNT ফাংশনটি শূন্যগুলি বাদ দিয়ে সংখ্যা বা তারিখ সম্বলিত বিভিন্ন Cell গণনা করতে ব্যবহৃত হয়। ফর্মুলা:  =COUNT(cell-number:cell-number) 5. IFERROR (ফাংশন) অনেক সময় আমাদের লেখা ফরমূলা বা ফাংশন এর সঠিক মান বা Result আসেনা। সেটা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। যেমনঃ ফরমুলা ভুল করার কারনে, কিংবা ভুল Cell Reference দেওয়ার কারণে, অথবা সটিক ডাট ইনপুন না করারা কারণে, ইত্যাদি। তো যখন আমাদের ফরমূলা বা ফাংশন এর Result ভুল বা errors হয় তখন সাধারণত : #N/A, #VALUE!, #REF!, #DIV/0!, #NUM!, #NAME?, or #NULL! এই সব কথা আসে। আর আমরা যদি চাই যে, ব্যবহৃত ফরমুলা বা ফাংশন ভুল হলেও যেন #N/A, #VALUE!, #REF!, #DIV/0!, #NUM!, #NAME?, or #NULL! এসব লেখা না এসে আমরা যেটা চাই সেটা যেন আসে (যেমন: Invalid ID/ Data not Found or match)। সেক্ষেত্রে আমারা IFERROR function টি ব্যবহার করতে পারি। ফর্মুলা:  =IFERROR(value_value_if_error) 6. COUNTBLANK (ফাংশন) COUNTBLANK ফাংশন কোন ডাটাবেজে কতগুলো ঘর ফাঁকা আছে তা গণনা করে। অর্থাৎ আপনার ডাটার ভেতর কতগুলো ঘর ফাঁকা আছে বা কত গুলো ঘরে কোন ডাটাই নাই সেটার সংখ্যা জানা যাবে COUNTBLANK ফাংশন ব্যবহার করে। ফর্মুলা:  =COUNTBLANK(cell_ranger) 7. COUNTIF (ফাংশন) COUNTIF এর কাজ হলো কোন মানদণ্ডের সাথে মিল আছে এমন সেলগুলি গণনা করা। এই ফাংশনটিতে রেঞ্জ এবং ক্রাইটেরিয়া থাকে। নির্দিষ্ট রেঞ্জের ডাটার ভেতর নির্দিষ্ট ক্রাইটেরিয়া কাউন্ট করা হয় এটা দিয়ে। COUহল একটি ফাংশন যা একটি একক মাপকাঠি পূরণ করে এমন কক্ষ গণনা করে। COUNTIF নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করে এমন তারিখ, সংখ্যা এবং পাঠ্য সহ কক্ষ গণনা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। COUNTIF ফাংশন আংশিক মিলের জন্য লজিক্যাল অপারেটর (>,<,<>,=) এবং ওয়াইল্ডকার্ড (*,?) সমর্থন করে। ফর্মুলা:  =COUNTIF (range, criteria) 8. SUMIF (ফাংশন) SUMIF ফাংশন হল একটি ওয়ার্কশীট ফাংশন যা একটি মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কক্ষে সমস্ত সংখ্যা যোগ করে। ফর্মুলা:  =SUMIF(range, criteria, [sum_range]) 9. COUNTA (ফাংশন) COUNTA সমস্ত কিছু গণনা করবে … সংখ্যা, তারিখ, text বা এই সবকিছু, কিন্তু ফাঁকা ঘর গণনা করে না। ফর্মুলা:  =COUNTA(range) 10. AVERAGEIF (ফাংশন) AVERAGEIF ফাংশন একটি মানদণ্ড পূরণ করে এমন ঘরের গড় গণনা করে। ফর্মুলা:  =AVERAGEIF (range, criteria, [average_range])
মৃত্যুর স্মরণ জীবনের গতিপথ বদলে দেয় ?
মৃত্যুর স্মরণ জীবনের গতিপথ বদলে দেয় ?
প্রাণীমাত্রই মরবে। জন্ম ও মৃত্যু অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। দুটির কোনোটির ক্ষমতা মানুষের হাতে নেই। আল্লাহর হুকুমেই জন্ম হয়, আল্লাহর হুকুমেই মৃত্যু হয়। কখন হবে, কোথায় হবে, কিভাবে হবে, তা কারো জানা নেই। জীবনের সুইচ তাঁরই হাতে, যিনি জীবন দান করেছেন। অতঃপর জীবনদাতার সামনে হাজিরা দিয়ে জীবনের পূর্ণ হিসাব পেশ করতে হবে। হিসাব শেষে চিরস্থায়ী জান্নাত বা জাহান্নাম নির্ধারিত হবে। আল্লাহ বলেন, ‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে এবং কিয়ামতের দিন তোমরা পূর্ণ বদলাপ্রাপ্ত হবে। অতঃপর যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে ও জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, সে সফলকাম হবে। আর পার্থিব জীবন প্রতারণার বস্তু ছাড়া কিছুই নয়। ’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১৮৫) দুনিয়ার সুদৃঢ় ও সুউচ্চ প্রাসাদ ছেড়ে চলে যেতে হয় মাটির গর্তে। যেখানে তার নিচে, ওপরে, ডানে ও বাঁয়ে থাকে শুধু মাটি, যা থেকে সে সারা জীবন গা বাঁচিয়ে চলেছে। একটু ২২২২ সালের কথা ভাবুন! তখন ২০২২ সালের জীবিত মানুষগুলোর কেউ আর বেঁচে থাকব না। আমাদের দেহ মাটি খেয়ে নিঃশেষ করে ফেলবে। আমাদের অস্তিত্ব এ দুনিয়ায় থাকবে না; থাকবে রুহের জগতে। আমাদের কষ্টে তৈরি করা বাড়ি-ঘরগুলো বিলীন হয়ে নতুনভাবে তৈরি হবে। আমাদের স্মরণ করার মতোও কেউ থাকবে না। যেমন আমাদের অনেক পূর্বসূরির কথা আমরা আর স্মরণ করি না। সময় শেষ হলে আর অবকাশ দেওয়া হবে না নির্দিষ্ট সময় শেষ হলে আর কাউকেই অবকাশ দেওয়া হবে না। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে আমার প্রতিপালক, যদি আপনি আমাকে আরো কিছু দিনের জন্য সময় দিতেন, তাহলে আমি সদকা করে আসতাম ও সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত হতাম। অথচ নির্ধারিত সময়কাল যখন এসে যাবে, তখন আল্লাহ কাউকে আর অবকাশ দেবেন না। ’ (সুরা মুনাফিকুন, আয়াত : ১০-১১) বনি আদমের চাহিদা শেষ হবে না রাসুলল্লাহ (সা.) বলেছেন, যদি বনি আদমের স্বর্ণভরা একটা উপত্যকা থাকে, তথাপি সে তার জন্য দুটি উপত্যকা হওয়ার কামনা করবে। তার মুখ মাটি ছাড়া অন্য কিছুই ভরতে পারবে না। তবে যে ব্যক্তি তাওবা করবে, আল্লাহ তার তাওবা কবুল করবেন। ’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪৩৯) সর্বাপেক্ষা বুদ্ধিমান কে? আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে ছিলাম। এ অবস্থায় এক আনসারী নবীজি (সা.)-এর কাছে এসে তাঁকে সালাম দিল। অতঃপর বলল, হে আল্লাহর রাসুল, মুমিনদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা উত্তম কে? তিনি বলেন, স্বভাব-চরিত্রে তাদের মধ্যে যে ব্যক্তি বেশি উত্তম। সে পুনরায় জিজ্ঞেস করল, মুমিনদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা বুদ্ধিমান কে? তিনি বলেন, তাদের মধ্যে যারা মৃত্যুকে বেশি স্মরণ করে এবং মৃত্যু-পরবর্তী জীবনের জন্য উত্তমরূপে প্রস্তুতি গ্রহণ করে, তারাই সর্বাধিক বুদ্ধিমান। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪২৫৯) মৃত্যু দুনিয়ার স্বাদ বিনষ্টকারী দুনিয়ার প্রতি বেশি আকর্ষণের ফলে মানুষ মৃত্যুকে ভুলে যায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘বেশি থেকে বেশি (দুনিয়া) কামানোর লোভ তোমাদের গাফিল করে রাখে। ’ (সুরা তাকাসুর, আয়াত : ১) এই ফাঁকে শয়তান তাকে দিয়ে অন্যায় করিয়ে নেয়। এ কারণেই রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা বেশি করে স্বাদ বিনষ্টকারী বস্তুটির কথা তথা মৃত্যুকে স্মরণ করো। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৩০৭) জানাজা মৃত্যুকে স্মরণ করায় রাসুলুল্লাহ (সা.) মুমিনদের জানাজায় অংশগ্রহণ করতে বলেছেন এবং তাতে এক কিরাত তথা ওহুদ পাহাড়ের সমপরিমাণ নেকি ও দাফন শেষ করে ফিরে এলে তাতে দুই কিরাত সমপরিমাণ নেকির কথা বলেছেন। (মুসলিম, হাদিস : ৯৪৫) এই নির্দেশনা এই জন্য, যাতে অন্যের জানাজা দেখে নিজের জানাজার কথা স্মরণ হয়। অন্যের কবরে শোয়ানো দেখে নিজের কবরের কথা মনে হয়। অন্যের অসহায় চেহারা দেখে নিজের মৃত্যুকালীন অসহায় অবস্থার কথা স্মরণ হয়। যাতে মানুষের অহংকার চূর্ণ-বিচূর্ণ হয় ও সে বিনয়ী হয়। অতঃপর পরপারে যাত্রার প্রস্তুতি গ্রহণে তৎপর হয়। মৃত্যু কামনার হুকুম দুনিয়াতে সুখ ও দুঃখ উভয়ই থাকবে; কিন্তু তা চিরস্থায়ী নয়। দুনিয়ার সুখে শোকর করতে হয় আর দুঃখে সবর করতে হয়। বেশি দুঃখ-কষ্টের কারণে মৃত্যু কামনা বৈধ নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের কেউ দুঃখ-কষ্টে পতিত হওয়ার কারণে যেন মৃত্যু কামনা না করে। যদি কিছু করতেই চায়, তাহলে সে যেন বলে : হে আল্লাহ, আমাকে জীবিত রাখো, যত দিন আমার জন্য বেঁচে থাকা কল্যাণকর হয়। এবং আমাকে মৃত্যু দাও, যখন আমার জন্য মরে যাওয়া কল্যাণকর হয়। ’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৭১)
মৌসুমের পরিবর্তনে ঠাণ্ডা-কাশি প্রতিরোধে কি করবেন? জেনে নিন ৭টি টিপস
মৌসুমের পরিবর্তনে ঠাণ্ডা-কাশি প্রতিরোধে কি করবেন? জেনে নিন ৭টি টিপস
ঋতু বদল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রকৃতি নিজের রূপ বদলে নিচ্ছে, ক্রমশ বাড়ছে শীত। আর শীত বাড়ার সাথে সাথে ঘরে ঘরে বাড়ছে সর্দি-কাশি, বুকে শ্লেষ্মা বা কফ জমার সমস্যা । বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় বা শীতকালে সর্দি-কাশির সমস্যাগুলো বেড়ে যায়। অনেকেই একে উপেক্ষা করেন সাধারণ সমস্যা ভেবে, এতে বিপদ আরও বাড়তে পারে। সময় মতো এই সমস্যার চিকিৎসা না করালে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে শ্বাসযন্ত্রে। তবে কড়া কড়া ওষুধ বা সিরাপ খাওয়ার আগে এমন কিছু ঘরোয়া টিপস জেনে নেওয়া যাক যা সর্দি-কাশি, বুকে কফ বা শ্লেষ্মা জমার সমস্যার উপশমে বিশেষ কার্যকরী হবে! ১) গরম পানির ভাপ বা সেঁক (Vapour): সর্দি-কাশির সমস্যায় গরম পানির ভাপ বা সেঁক (Vapour) নেওয়া একটি অত্যন্ত কার্যকর পদ্ধতি। সর্দি-কাশির সমস্যার কারণে যদি আপনার নাক বন্ধ থাকলে গরম পানিতে লবন/ Menthol মিশিয়ে নিয়ে দিনে ২ বার করে ভাপ (Vapour) নিন। নাকের একপাশ দিয়ে টেনে অন্য পাশ দিয়ে বের করার চেষ্টা করুন। এতে জমে থাকা মিউকাস সহজেই বের হয়ে যাবে এবং সর্দি-কাশির সমস্যাও দ্রুত কমে যাবে। ২) আদা চা: গলায় খুসখুসে ভাব দূর করতে আদা চা অতূলনীয় । ২ কাপ পানি কিছুটা আদার কুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে এর সঙ্গে সামান্য মধু মিশিয়ে খেলেই গলার খুসখুসে ভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আদা-মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান গলার গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া কমায় এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে। ৩) গরম পানিতে লেবুর রস: চায়ের পরিবর্তে গরম পানিতে এক চামচ পাতিলেবুর রসের সঙ্গে সমপরিমাণ মধুর মিশ্রণ দিনে ২ বার করে খেয়ে দেখুন। এই মিশ্রণ গলার ভিতরের সংক্রমণ দ্রুত কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও গ্রিন-টি পানের অভ্যাস করতে পারেন। উপকৃত হবেন। ৪) কলা: কলা একটি নন-অ্যাসিডিক খাবার যা গলা খুসখুসে ভাব কমাতে খুবই কার্যকরী! এ ছাড়াও কলা একটি লো-গ্লাইসেমিক খাবার যা ঠান্ডা লাগা বা সর্দি ভাব দ্রুত কমাতে সাহায্য করে। ৫) মধু: প্রতিদিন এক চামচ করে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। মধু হচ্ছে উচ্চ ওষধিগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ তরল। নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাস আপনার শ্বাসনালীর নানা সমস্যা দূরে রাখবে এবং সেই সঙ্গে সর্দি-কাশির সমস্যাও। ৬) গাজর: গাজরকে বলা হয় সুপার ফুড। গাজরের ভিটামিন ও মিনারেলস শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই কারণেই চট করে সর্দি-কাশির মতো রোগগুলো শরীরকে কাবু করতে পারে না। তবে ঠান্ডা লাগলে কাঁচা গাজর না খেয়ে সেদ্ধ করেই খাওয়া উচিত। ৭) প্রচুর পানি পান করুন: সর্দি-কাশির সমস্যা হলে প্রচুর পানি পান করুন। প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে আসে। শ্লেষ্মা পাতলা হয়ে গেলে সেটা ধীরে ধীরে বের হয়ে যায় নিজে থেকেই। তাই সর্দি-কাশির সমস্যায় সারাদিনে প্রচুর পানি পান করতে থাকুন। এই সময়ে সর্দি-কাশির সমস্যা এড়ানোর জন্য নিচের ৪টি টিপস মেনে চলুন: ১) শাকসবজি: বাজারে এখন বাহারি সবজির সমাহার। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সবজির বিকল্প নেই। তাছাড়া বিভিন্ন ফল যেমনঃ নাশপাতি, আঙুর, কলা প্রভৃতি ফলও শরীর সুস্থ রাখতে ও রোগভোগ থেকে শরীরকে দূরে রাখতে অত্যন্ত কার্যকর। ২) খেলাধুল: শীতকালে দিন ছোট থাকায় বাচ্চাদের খেলাধুলা হয়ে ওঠে না। শরীর ভালো রাখতে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম। মোবাইল, ল্যাপটপের বাইরে বেরিয়ে ঘণ্টাখানেক খেলতে পারলে অনেক চনমনে থাকবে শরীর। ৩) উপযুক্ত পোশাক: যেহেতু দিন আর রাতের তাপমাত্রার তারতম্য অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে এই সময়, তাই পোশাক নির্বাচনে সচেতন হোন। বেশি ভারী পোশাক এড়িয়ে চলুন। ৪) পরিচ্ছন্নতা: করোনার প্রকোপ কিছুটা কমলেও শরীর জীবাণুমুক্ত রাখার অভ্যাস চালিয়ে যান। নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করুন। এ থেকে সংক্রমণ অনেকটা এড়ানো সম্ভব হবে।